1. admin@banglahdtv.com : Bangla HD TV :
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন

“স্বৈরাচারীতা রোধে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট অপরিহার্য”- বিএনপি মিডিয়া সেল

কামরুজ্জামান সিদ্দিক, বিশেষ প্রতিনিধি
  • Update Time : রবিবার, ২ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৯১ Time View

ময়মনসিংহে বিএনপি মিডিয়া সেলের মতবিনিময় সভায় আলোচকরা স্বৈরাচারীতা রোধে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট অপরিহার্য উল্লেখ করে বলেছেন, দ্বিতীয় পরিষদ হল স্বাধীনতার একটি অপরিহার্য নিরাপত্তা।একটিমাত্র পরিষদ নিয়ে পার্লামেন্ট গঠিত হলে তা স্বৈরাচারী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ এই পরিষদকে নিয়ন্ত্রণ করার কোনো উপায় থাকে না । কিন্তু দ্বিতীয় পরিষদের উপস্থিতি প্রথম পরিষদের স্বৈরাচার হওয়ার মানসিকতা রুখে দিতে পারে । সেজন্য বলা যায় যে , উচ্চ পরিষদ নিম্নপরিষদের অত্যাচার থেকে জনসাধারণের ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষা করে।
বক্তারা বলেন বর্তমানে বাংলাদেশে যেভাবে ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়েছে এর থেকে পরিত্রাণের জন্য নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং পরবর্তীতে জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের বিকল্প নেই।

আজ ১ অক্টোবর শনিবার সকালে ময়মনসিংহ প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ময়মনসিংহ বিভাগের বিশিষ্টজনের সাথে “জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গঠনে অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরবর্তী জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট অপরিহার্য” শীর্ষক মতবিনিময় সভায় আলোচকরা এসব বলেন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের আহবায়ক জহির উদ্দিন স্বপনের সভাপতি ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।

আলোচনায় অংশ নেন ভালুকা ট্র‍্যাইবাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সুনীল বর্মণ, ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতি সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এফ আই এম মঞ্জুরুল হক বাচ্চু,ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- ইউট্যাব এর ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রফেসর ড. জি কে মুস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রফেসর ড. সাদেকা হক শম্পা,ডক্টর এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ময়মনসিংহ মহানগরীর সদস্য সচিব ডা. সায়েম মনওয়ার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাবের সহসভাপতি এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ড. মুহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রখ্যাত সাংবাদিক, সাংবাদিক ইউনিয়ন ময়মনসিংহের
সহসভাপতি বাবু সুপ্রিয় ধর বাচ্চু, প্রবীণ আইনজীবি ও আইনজীবী ফোরাম ময়মনসিংহের সভাপতি আবদুল বারি, ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট নুরুল হক বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রফেসর ডক্টর এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন ময়মনসিংহের সাবেক সভাপতি প্রফেসর ডা. একেএম মুছা শাহিন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব এর সহসভাপতি প্রফেসর এ এস এম গোলাম হাফিজ কেনেডি, সাবেক সিভিল সার্জন ডা. রুহুল আমিন খান জাহাঙ্গীর, নেত্রকোনা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, নেত্রকোনা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি হায়দার জাহান চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা ও জামালপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট মুহাম্মদ গোলাম নবী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও হাজি মুহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডক্টর মোশাররফ হোসেন মিয়া, সাংবাদিক ইউনিয়ন ময়মনসিংহের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শাম্মী আকতার, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স প্রমুখ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- ইউট্যাব এর সেক্রেটারি জেনারেল মিডিয়া সেলের সদস্য প্রফেসর মোর্শেদ হাসান খান, বিশিষ্ট আইনজীবী ও বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য ব্যারিস্টার মীর মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন অনুষ্ঠান সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন।

আলোচকরা দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের যৌক্তিকতা তুলে ধরে বলেন,আইন সভার একটি কক্ষ থাকলে অনেক ক্ষেত্রে সময়ের অভাবে দ্রুত আইন প্রণয়ন করতে হয় । ফলে আইনে ভুল ত্রুটি থেকে যেতে পারে। কিন্তু আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষ থাকলে সুচিন্তিতভাবে বিচার বিবেচনা করার ফলে আইনের কোনো দোষ ত্রুটি থাকতে পারে না । এর ফলে উন্নত আইন প্রণয়ন সম্ভব হয়।এছাড়াও আইনসভায় জ্ঞানী, গুণী অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা যত বেশি থাকবেন আইনসভার উৎকর্ষ তত বৃদ্ধি পাবে। এভাবে দেশ শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিদের দ্বারা সেরা লাভ করতে পারে।
সংখ্যালঘুদের স্বার্থরক্ষায় দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের গুরুত্ব তুলে ধরে বিশিষ্টজনেরা বলেন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার উচ্চকক্ষ সাধারণত মনোনয়ন বা পরোক্ষ নির্বাচনের ভিত্তিতে গঠিত হয় বলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলোর অনেক প্রতিনিধি সেখানে স্থান পান । ওইসব প্রতিনিধি নিজ নিজ সম্প্রদায়ের স্বার্থরক্ষার উপযোগী আইন যাতে প্রণীত হয় , সেজন্য বিশেষভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করেন।

সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, আইনসভা দ্বিকক্ষবিশিষ্ট হলে উভয় কক্ষই একে অপরকে নিয়ন্ত্রণ করে। আবার শাসন বিভাগের ওপর আইন বিভাগের মাত্রাতিক্ত নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শাসন বিভাগ স্বাধীনভাবে কার্যসম্পাদনের দ্বারা সুশাসন প্রবর্তন করতে পারে। বক্তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠার রাষ্ট্রচিন্তাকে অত্যন্ত দূরদর্শী ও সময়োপযুগী বলে মন্তব্য করেন।

সভায় শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. মোশাররফ হোসেন মিয়া বলেন, দেশ স্বাধীনের পর জাতির প্রত্যাশা ছিল সবদলের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটু সর্বদলীয় সরকার হবে। কিন্তু সে স্বপ্ন চুরমার করে দিয়ে স্বাধীনতার উত্তর গঠিত হলো একদলীয় সরকার। শুধু তা-ই নয়, স্বাধীনতার আড়াই বছরের মাথায় সকল রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে দিয়ে একদলীয় শাসন কায়েম করা হলো। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আজ তারেক রহমান সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠনের যে প্রস্তাব দিয়েছেন এটিকে আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার
বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করি। তারেক রহমান দেশকে নিয়ে কত কিছু ভাবেন। এসব দেখে গর্বে বুক ভরে উঠে। আশা জাগে বুকে।

নাগরিক ঐক্যের জেলা শাখার আহবায়ক অ্যাড. নজরুল ইসলাম বলেন, রাজনীতির শুরুর জীবন থেকে জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদের স্বপ্ন লালন করে আসছিলাম, আজ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সেই প্রস্তাব জাতীর সামনে তুলে ধরেছে। এজন্য আমি আমার দলের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। কারণ দ্বিকক্ষের উচ্চ কক্ষ সকল শ্রেনী-পেশার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ হতে পারে। এক্ষেত্রে সেনাবাহিনীকেও উচ্চ কক্ষে রাখার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। সেই সাথে স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠন অপরিহার্য বলেও আমি মনে করছি।

গণফোরামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. রায়হান উদ্দিন বলেন, জাতীয় সরকার গঠন ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। সরকার পতনের পর আজকের বিষয় বাস্তবায়ন হলে রাষ্ট্রের সকল মানুষ উপকৃত হবে।
অধ্যাপক জিয়া উদ্দিন শাকির বলেন, জাতীয় সরকার গঠন ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ বর্তমান রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সময়ের দাবি। আশা করছি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নেতৃত্বেই তা বাস্তবায়ন হবে।
বীরমুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী চৌধুরী বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের গবেষনালব্ধ ও সুচিন্তিত প্রস্তাব অনুযায়ী আগামীর রাষ্ট্রগঠনের কোন বিকল্প নেই। এর মাধ্যমেই সুষ্ঠ গনতন্ত্রের বিকাশ ঘটবে বলে আশা করছি।
ডা: সানজিদা জেসমিন প্রিয়াঙ্কা বলেন, বর্তমান ফ্যাসিবাদ রাষ্ট্র ব্যবস্থা সংস্কারে জাতীয় সরকার গঠন ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ অপরিহার্য। কারণ দেশের আইন শাখা, বিচার বিভাগ কোন কিছুই স্বাধীন নয়।
অ্যাড. গোলাম নবী বলেন, বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় ভ্রদ্র মানুষের বেঁচে থাকার সুযোগ খুব কম। এ অবস্থায় রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে জাতীয় সরকার গঠন ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসন সময়ের দাবি।
এ সময় সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আক্তার বলেন, পৃথিবীর বহু উন্নত দেশে দ্বিকক্ষ আইন সভা রয়েছে। নির্বাহী ক্ষমতার বলয় ভাংতে দ্বিকক্ষ প্রতিষ্ঠায় জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ বর্তমান দানব সরকার লুটপাট করে দেশে যা খুশি তাই করছে। এই অবস্থায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছাড় দেওয়ার মানসিকতা নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
সভায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, নির্দলীয় সরকারে অধীনেই নির্বাচন হবে, বিএনপিকে ছাড়া কোন নির্বাচন হবে না। এটা দলের অপরিবর্তনীয় সিদ্ধান্ত। এ অবস্থায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ভুঙ্গুর রাষ্ট্র মেরামতে জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষ সংসদ অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

সভার শুরুতে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী তাঁর লিখিত বক্তব্যে বলেন, বিনা ভোটের সরকার দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে গুম-খুন আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে রয়েছে। সরকার রাষ্ট্রের বিচার ব্যবস্থাসহ সকল সাংবিধানিক ও বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানকে অকার্যকর করে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে ফ্যাসিবাদ শাসন ব্যবস্থা চলমান রেখেছে। আ’লীগ সরকার দেশকে লুটপাট ও দূর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে। গত এক যুগে অবৈধভাবে বিদেশে ১০ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূলমন্ত্র গণতন্ত্র, সাম্য, মানবাধিকার আর সামাজিক সুবিচার আজ ভূলুন্ঠিত। দেশের মানুষ গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার হারিয়ে নিজ দেশেই যেন পরাধীন। তাই সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে প্রকাশ্যে অন্য দেশের করুনা ভিক্ষা করে। শুধু তাই নয় সারা দেশে বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা ও মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিহত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। গণতন্ত্রকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে ও জণগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে জনপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় ঐক্য অতীব জরুরি বলে মনে করে বিএনপি। এই জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই পার্লামেন্টারি কাঠামোতে পরিবর্তন এনে তারেক রহমান ঘোষিত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট গঠন করতে চায় বিএনপি। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার রাজনীতি সচেতন মেধাবী মানুষগুলোর চিন্তা ও কর্ম যাতে রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে কাজে লাগে তা নিশ্চিত করতে বিএনপি ‘দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট’ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সভায় সাংবিধানিক সংস্কার, প্রশাসনিক সংস্কারের লক্ষ্যে সংস্কার কমিশন গঠন, ন্যায়বিচারের লক্ষ্যে জুডিশিয়াল কমিশন গঠন, ‘নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার’ ব্যবস্থা স্থায়ীভাবে প্রবর্তন ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার লক্ষ্যে মিডিয়া কমিশন গঠনসহ ১৮টি প্রতিশ্রুতির কথা উল্লেখ করা হয়।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল আলম ও ওয়ারেস আলী মামুন, মহানগর বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক ডা: মাহাবুবুর রহমান লিটন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন বাবলু, উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালাম, যুগ্ম আহবায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার, সাংবাদিক ইউনিয়ন ময়মনসিংহের সভাপতি আইয়ুব আলীসহ জামলপুর, শেরপুর, নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির র্শীষ নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্টজনরা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 banglahdtv
Design & Develop BY Coder Boss