আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সাধারন সম্পাদক রেজাউল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় প্রধান অতিথী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন এর বিপ্লবী উপদেষ্টা, বীর মুক্তিয়োদ্ধা, সাবেক সংসদ মসিউর রহমান , বিশেষ বক্তা হিসাবো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিপ্লবী সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের বিপ্লবী সভাপতি সাজেদুর রহমান পপপু।

বিশেষ অতিথী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা যুবদলের বিপ্লবী সভাপতি আহসান হাবিব রওনক, জেলা ছাত্রদলের বিপ্লবী সভাপতি সৌমেনুজ্জামান সৌমেন, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের বিপ্লবী সভাপতি ও জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সংগ্রামী সিনিয়র সহ-সভাপতি রুহুল আমিন পিকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রহ্লাদ সরকার সহ স্বেচ্ছাসেবকদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

সভায় প্রধান অতিথী বলেন, জিয়া পরিবারের উপর আঘাতের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে বারবার মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রশাসনের মাধ্যমে হত্যা করতে চেয়েছে দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক পরিবারের উপর। দেশনেত্রী বেগমজিয়া কে বন্ধী করে এবং তার দুই পুত্রকে দেশ থেকে বিতাড়ীত করেছে এবং তারই অংশ হিসাবে জনাব আরাফাত রহমান কে হত্যা করেছে বর্তমানের রাতের আধারে ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় থাকা অবৈধ সরকার ।

মসিউর রহমান বলেন ভাবিষ্যৎ প্রজন্ম আরাফাত রহমান কোকোর হত্যার প্রতিশোধ নিবে। তিনি আরও বলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে সেদিন আরাফাত রহমান কোকো হত্যার দায়ে বর্তমান ফ্যাসিবাদী সরকারের সব পর্যায়ের নেতৃত্বদানকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।

সভায় প্রধান বক্তা, সাজেদুর রহমান পপপু বলেন আগামীতে বিএনপি ঘোষীত সকল কর্মসুচি স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতৃত্বে পরিচালিত হবে এবং এই আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারী সরকারকে বিতাড়ীত করে নতুন সরকার গঠন হবে আর সেই সরকারের নেতৃত্বে থাকবে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা আগামীর প্রধানমন্ত্রী তরেক রহমান।

সভা শেষে দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করা হয়।