প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন)। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন।
মরহুমের জন্য আল্লাহ পাকের দরবারে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিপ্লবী ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোস্তাফজিুর রহমান, সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূইয়া জুয়েল, সংগ্রামী সহসভাপতি ও খুলনা বিভাগীয় টিম প্রধান আলহাজ্জ মো: জামির হোসেন, সাদরেজ জামান, জামাল তালুকদার, শেখ তৈয়েবুর রহমান, সিনিয়র যুগ্মসাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যুগ্ম সম্পাদক ডিজেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগ, ইফতে খাইরুজ্জামান শিমুল, নিটল, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াছিন আলী, সহ সম্পাদক আকরাম হোসেন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক গালিবি ইমতিয়াজ নাহিদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঝিনাইদহ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের বিপ্লবী সভাপতি সাজেদুর রহমান পপপু, যশোর জেলা স্রবেচ্বিছাসবেক দলের সভাপতি রবিউল ইসলাম, ঝিনাইদহ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি কামরুজ্জামান সিদ্দিক সহ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতৃবৃন্দ।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তিনি বিএনপির ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম। সাবেক এমপি ও অষ্টম জাতীয় সংসদে তিনি আইন ও বিচার বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ২৪ মে ১৯৪০ সালে ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) নোয়াখালী জেলার কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিন আহমেদ এবং মা বেগম আম্বিয়া খাতুন। ছয় ভাইবোনের মধ্যে মওদুদ আহমেদ চতুর্থ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মান পাশ করে বৃটেনের লন্ডনস্থ লিঙ্কন্স ইন থেকে ব্যারিস্টার-এ্যাট-ল’ ডিগ্রি অর্জন করেন। লন্ডনে পড়াশুনা করে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং হাইকোর্টে ওকালতি শুরু করেন। তিনি ব্লান্ড ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলনে।
Leave a Reply