স্বাধীনতা দিবসে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিরীহ মানুষ হত্যার প্রতিবাদে বিএনপির ডাকা পূর্বঘোষিত প্রতিবাদ সমাবেশে কড়া পুলিশি ব্যারিকেডের মধ্যেই জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপি নেতাকর্মীর ঢল নেমেছে। সকল বাধা উপেক্ষা করে নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে যোগ দিচ্ছেন সমাবেশস্থলে।
এদিকে সমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রেসক্লাব এবং এর আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মোতায়ন করা হয়েছে। যেকোনো ধরনের অপ্রতিকর পরিস্থিতি এড়াতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
সমাবেশে ইততোমধ্যে উপস্থিত হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সহ-জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুন্সি বজলুল বাসিত আঞ্জু, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব, যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোর্তাজুল করিম বাদরু, স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, স্বেচ্ছাসেবকদলের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, স্বেচ্ছাসেবকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক কাজী ইফতেখায়রুজ্জামান শিমুল, স্বেচ্ছাসেবকদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক গালিব ইমতিয়াাজ নাহিদ প্রমুখ ।
এছাড়া আরো রয়েছেন ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সভাপতি মিজানুর রহমান রাজ, ছাত্রদলের সাবেক নেত্রী আরিফা সুলতানা রুমা।
এর আগে গত শনিবার বিকেলে স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকের পর এক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার দিবসে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে মানুষ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আগামী ২৯ মার্চ ঢাকাসহ সকল মহানগরীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল এবং ৩০ মার্চ জেলা সদরে বিক্ষোভ মিছিল অথবা সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করছি আমরা।’
Leave a Reply