নেত্রকোনা আটপাড়া উপজেলার যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ২ং শুনই ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রোকন উজ্জামান রোকনের এবার কুকীর্তি ভিডিও ফাঁস । এমন কোন কাজ নেই তার দ্বারা হয় না। সাধারণ মানুষের চোখে ধূলো দিয়ে বিভিন্ন রকমের অপকর্ম করে বেড়ায়, এমনকি কোন সুন্দরী রমণী যদি তার নজরে পড়ে তাহলে আর রক্ষা নেই। সুযোগ বুঝে বিভিন্ন মেয়েদের চাকরি দেওয়ার নাম করে ফাঁদে ফেলে।
ঐ ইউনিয়ন পরিষদের উদোক্তা কে ও কুপ্রস্তাব দেওয়ার অডিও ফাঁস হয়েছিল এবং নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছিল ঐ উদোক্তা।
সে ঝামেলা কাটতে না কাটতেই ভিডিওতে যৌনতার ভিডিও ফাঁস হয়।
আটপাড়া উপজেলা সচেতন মহলের সাথে কথা বলে জানা যায়,ঐ চেয়ারম্যান চরিত্রহীন লম্পট প্রকৃতির লোক । সে মেয়েদের দেখলে কুপ্রস্তাব দিয়ে বসে। অতীতে তার অনেক নারী কেলেঙ্কারি ঘটনা আছে জানা যায়। কয়েকদিন ধরে যে ভিডিওটি প্রকাশ পেয়েছে সেটি খুবই ঘৃণা প্রকৃতির কাজ । যা একজন সুস্থ মানুষের কাজ হতে পারে না। সে যেখানে অনৈতিক কাজ করছিল তার পিছনে শেখ মুজিবুর ও শেখ হাসিনার ছবি টাঙ্গানো রয়েছে কাজটা সম্ভবত তার অফিসে করা হয়েছে।সে ইমুতে ভিডিও কল দিয়ে অপর পাশের মেয়েটিকে তার পুরুষাঙ্গ দেখাচ্ছে। ঐ মেয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। তারা আরো জানায়, এমন লম্পট চরিত্রহীন চেয়ারম্যান হিসেবে এবং কোন রাজনৈতিক দলে সম্পৃক্ত না থাকার দাবি জানায় এবং তীব্র নিন্দা প্রকাশ করে।
নিয়ে রাজনৈতিক নেতা নেত্রী ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মোবাইল ফোনে চেয়াম্যানের কুকীর্তির বিষয়ে বারবার অবহিত করেও কোন বিচার পায়নী এই উদ্যোক্তা। অবশেষে চেয়ারম্যান নিজের ক্ষমতা দেখিয়ে বিনা নোটিশে চাকুরী থেকে বাদ দিয়েছে বলে জানা যায়। বাড়িতে যাওয়ার পর থেকে বিভিন্ন ভাবে এলাকার একটি মহলের ধারায় হয়রানি করা হচ্ছে বলে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেছেন। এই নিয়ে নারী উদ্যোক্তা সাকিলা ইয়াসমিন বলেন চেয়ারম্যানের আপত্তিকর ভিডিও ও অডিওর বিষয়ে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী ও আটপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেছি। এর পরেও তারা চেয়াম্যানের বিরুদ্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি। আজ আমি ও আমার পরিবার সম্মান নিয়ে চলা পেরা করা অসম্ভব হয়ে পরেছে। এই নিয়ে শুনই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রোকন উজ্জামান রোকন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন তার সাথে আমার এ রকম কোন সম্পর্ক নেই। নারী উদ্যোক্তার অভিযোগের ব্যপারে সুযোগ্য জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ মহদোয় বলেন অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে । বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখব।
এদিকে যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক রোকন উজ্জামান রোকনকে ফোন করে পাওয়া যায়নি।
Leave a Reply