1. admin@banglahdtv.com : Bangla HD TV :
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন

সাতদিনে চাল-তেলসহ বেড়েছে ৮ নিত্যপণ্যের দাম

Coder Boss
  • Update Time : শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০
  • ৪৭১ Time View

রাজধানীর খুচরা বাজারে সাতদিনে বেড়েছে আটটি নিত্যপণ্যের দাম। পণ্যগুলো হচ্ছে- চাল, ভোজ্যতেল, লবঙ্গ, আলু, খোলা আটা, চিনি, এলাচ ও খোলা ময়দা। এই পণ্যগুলোর মধ্যে ভোজ্যতেলের দাম সবচেয়ে বেশি বেড়েছে।

শুক্রবার সরকারি সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনিক বাজারমূল্য তালিকা পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

টিসিবির পণ্যমূল্য তালিকায় দেখা গেছে, এক সপ্তাহের ব্যবধানে মাঝারি আকারের প্রতি কেজি পাইজাম চালের দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ভোজ্যতেলের মধ্যে খোলা সয়াবিন প্রতি লিটারে দাম বেড়েছে ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ, বোতলজাত প্রতি লিটাল সয়াবিনে দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ, পাম অয়েল লুজ প্রতি লিটারে দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ২৮ শতাংশ। পাম অয়েল সুপার প্রতি লিটারে দাম বেড়েছে ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ। সাতদিনে প্রতি কেজি লবঙ্গ দাম বেড়েছে ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ। আলু কেজিতে দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ। প্রতি কেজি খোলা আটায় দাম বেড়েছে ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ। প্রতি কেজি চিনির দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ। খোলা ময়দার দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ২৯ শতাংশ।

এদিকে, শুক্রবারের মূল্য তালিকায় বলা হয়েছে- প্রতি কেজি পাইজাম চাল বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা। যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকা। খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১০৪ টাকা। যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা। বোতলজাত সয়াবিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১১০-১২০ টাকা। যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ১০৫-১১৫ টাকা। পাম অয়েল লুজ প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ৯১ টাকা, যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ৭৮ টাকা। পাম অয়েল সুপার প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ৯৪ টাকা, যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ৮৫ টাকা। প্রতি কেজি লবঙ্গ বিক্রি হয়েছে ৮০০ টাকা। যা সাত দিন আগে বিক্রি হয়েছে ৬০০ টাকা। প্রতিকেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৪৪-৫০ টাকা। যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ৪০-৫০ টাকা। খোলা আটা প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৩২ টাকা। যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকা। প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয়েছে ৬২-৬৫ টাকা। যা সাতদিন আগে বিক্রি হয়েছে ৬০-৬৫ টাকা। খোলা ময়দা প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৩৫ টাকা, যা সাত দিন আগে বিক্রি হয়েছে ৩২ টাকা। ছোট এলাচ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ২৪০০ টাকা, যা সাত দিন আগে বিক্রি হয়েছে ২৩০০ টাকা।

অন্যদিকে তালিকায় বলা হয়- দেশি রসুন বিক্রি হয়েছে ১০০-১১০ টাকা। আমদানি করা রসুন বিক্রি হয়েছে ৮০-৯০ টাকা। প্রতি কেজি আদা বিক্রি হয়েছে ৯০ টাকা, জিরা ৪০০ টাকা, দারুচিনি ৪৮০ টাকা, প্রতি কেজি তেজপাতা বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা। পাশাপাশি মশুর ডাল বড় দানা বিক্রি হয়েছে ৮০ টাকা কেজি, ছোট দানার মশুর ডাল ১১০ টাকা, মাঝারি দানা মশুর ডাল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৯০ টাকা।

মাংসের দাম উল্লেখ করে তালিকায় বলা হয়, শুক্রবার বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৫৫০-৫৯০ টাকা। প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হয়েছে ৭৫০-৮৫০ টাকা। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ১২৫ টাকা।  দেশি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৪০০-৪৫০ টাকা। এছাড়া প্রতি কেজি রুই মাছের দাম সর্বোচ্চ ৩৫০ টাকা।

শুক্রবার রাজধানীর কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি শাল গম বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। প্রতি পিস লাই বিক্রি হয়েছে ৩০-৫০ টাকা। মান ভেদে প্রতি কেজি গাজর বিক্রি হয়েছে ৭০-৯০ ১০০ টাকা। আকার ও মান ভেদে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৪০-৭০ টাকা। প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হয়েছে ৫০-৬০ টাকা। প্রতি পিস ফুলকপি বিক্রি হয়েছে ২০-৪০ টাকা। প্রতি কেজি পাকা টমেটো বিক্রি হয়েছে ৮০-১০০ টাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 banglahdtv
Design & Develop BY Coder Boss